কার্যক্রমে সরকারের পদস্থ কর্মকর্তা, সংসদ সদস্য (এমপি), মন্ত্রী ও জনপ্রতিনিধিরা প্রকল্প পরিদর্শন করেন এবং বিভিন্ন দিবস উদযাপনের জন্য চিঠির মাধ্যমে সরকারি নির্দেশনা প্রদান করা হয়। অগ্রযাত্রা, সাধারণ মানুষের দুঃখ-দুর্দশার সঙ্গী ও কক্সবাজারের অন্যতম জনপ্রিয় এনজিও হওয়ায় বিভিন্ন সরকারের মন্ত্রী, এমপি, চেয়ারম্যান বা জনপ্রতিনিধিরা অগ্রযাত্রার কর্মসূচিতে অংশ নিতে আগ্রহী হন, যাতে তারা সরাসরি সাধারণ মানুষের সঙ্গে মতবিনিময় করতে পারেন।
কিন্তু একটি অশুভ চক্র, যা চিহ্নিত ভূমিদস্যু ও প্রতারক গোষ্ঠী, পরিকল্পিতভাবে অগ্রযাত্রার সভাপতি নীলিমা আকতার চৌধুরীর বিভিন্ন অনুষ্ঠানের ছবি সম্পাদনা (এডিটিং) করে এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার করে তাকে বিভ্রান্তিকরভাবে “ফ্যাসিবাদী সরকারের সমর্থক” হিসেবে চিহ্নিত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। এই অপপ্রচার কেবল তার ব্যক্তিগত ও পেশাগত সুনাম নষ্ট করার উদ্দেশ্যে নয়, বরং এটি নারীদের প্রতি প্রতিহিংসাপরায়ণ মানসিকতার প্রকাশ, নারীর অগ্রগতিতে নগ্ন হস্তক্ষেপ এবং তাদের সম্মানহানির এক ষড়যন্ত্র।
আমরা এই নিন্দনীয় ও ষড়যন্ত্রমূলক কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ ও ক্ষোভ জানাই। সেই সঙ্গে অবিলম্বে এই অপশক্তিকে আইনের আওতায় এনে যথাযথ শাস্তির ব্যবস্থা গ্রহণের জোর দাবি জানাচ্ছি।
তিনি দৃঢ় কণ্ঠে বলেন, “আমার জীবনের উদ্দেশ্য হলো মানুষের কল্যাণে কাজ করা। আমি কখনো অন্যায়ের কাছে মাথা নত করিনি এবং করব না। যারা সমাজ ও দেশের উন্নয়নে বাধা সৃষ্টি করতে চায়, তারা ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে।”
সংবাদ ও মিডিয়ার প্রতি অনুরোধ:
প্রকৃত তথ্য যাচাই করে সংবাদ প্রকাশ করার জন্য তিনি গণমাধ্যমের প্রতি আহ্বান জানান, যেন কারও ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচার না হয়। তিনি আশাবাদী যে, সত্যের জয় হবেই।