শিরোনাম : খোলস পাল্টানো আওয়ামী নেতার জাতীয়তাবাদের লেবাসের অন্তরালে,
নেপথ্যে বিএনপির হাইব্রিড নেতাদের ইন্ধন?
ক্রাইম রিপোর্টার : মাহবুব হাসান স্বাধীন
খিলক্ষেত থানার অধীন ডুমনি ৪৩ নং ওয়ার্ড এখন খোলস পাল্টিয়ে জাতীয়তাবাদ এর লেবাস পড়ার এক নিরাপদ অভয়ারণ্য। যেখানে উদীয়মান কিছু হাইব্রীড বিএনপি নেতার প্রকাশ্য মদদে রাতারাতি আওয়ামী থেকে জাতীয়তাবাদ হয়ে যাচ্ছে একসময়ের প্রতাপশালী কিছু ফ্যাসিস্ট নেতারা।
অনুসন্ধানে জানা যায়, ৪৩ নং ওয়ার্ড বিএনপির স্থানীয় একজন সাবেক মেম্বার এর সমর্থনে ডুমনির প্রতিটি আওয়ামী লীগের কমিটির তালিকাভুক্ত অভিযুক্ত নেতারা সরাসরি এখন গোপন বৈঠক সহ দলীয় কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। আর এর বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদকারী বিএনপির উচ্চ পর্যায়ের যুগ্ম আহবায়ক ( উত্তর মহানগর বিএনপির) জনাব আখতার হোসেন সহ ৪৩ নং ওয়ার্ড বিএনপির জনাব দীদার মোল্লার মত আত্মত্যাগী নেতারা রীতিমতো হতাশ হওয়া ছাড়া আর কিছুই করতে পারছেনা।
তাই জাতির বিবেক বলে পরিচিত সাংবাদিক মহল চুপ করে বসে থাকতে পারছে না।সরেজমিনে তথ্য অনুসন্ধানে উঠে এসেছে এই রহমতুল্লাহর মত আরও প্রায় ২০ জনের অধিক ফ্যাসিস্ট সরকারের অন্যতম দোসর রা, ডুমনি বাজারে এখন বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এর নিয়ন্ত্রণ নিয়ে প্রকাশ্যে আওয়ামী ব্যানারে নিয়মিত নিষিদ্ধ কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। যার অন্যতম স্বাক্ষী খিলক্ষেত থানার এস আই মিঠুন চক্রবর্তী কিছুদিন আগে ডুমনি বাজার থেকে ফুটপাত দখলকারী এসকল আওয়ামী ব্যবসায়ীদের উচ্ছেদ করতে গেলে স্থানীয় বিএনপির আশ্রয় ও সমর্থনকারী সাবেক মেম্বার বাহিনীর বাঁধার সম্মুখীন হয়ে ফিরে আসে। একপ্রকার অসহায় হয়ে আছে ডুমনি বাসী এসমস্ত আওয়ামী নেতাদের উদীয়মান দাপটে। এমতাবস্থায় বারবার রিপোর্ট করেও প্রশাসনের নীরব ভুমিকা ছাড়া আর কোন পদক্ষেপ নিতে আগ্রহ নেই আলোচিত খিলক্ষেত থানা কতৃপক্ষের।
বিষয় টি ইতিমধ্যেই পুলিশ এর ডিআইজি বরাবর স্মারকলিপি আকারে পেশ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বিভিন্ন সাংবাদিক সংস্থা থেকে।