
ভয়ংকর প্রতারক মোবাইল ব্যাংকিং এবং প্রতারক চক্রের প্রধান, শত শত ফেক আইডি মালিক,
নিউজ:দৈনিক আমাদের দেশের খবর প্রতিদিন।
নিজস্ব প্রতিবেদক,
ভয়ংকর রূপের প্রতারক চক্রের প্রধান হাজার হাজার ফ্যামিলি কে সর্বস্বান্ত করেছেন, সৈয়দ ইসরাফিল হোসেন রাজু, পিতা সৈয়দ আমজাদ হোসেন, পায়গ্রাম কসবা ফুলতলা খুলনা, একাধিক মামলার আসামি, ডিজিটাল প্রতারক চক্রের প্রধান, চোর সিন্ডিকেটের প্রধান, কখনো ঘটক, রাত ১২,টার পর, জ্বীনের বাদশা, চায়ের দোকানে গল্পে জর্জ সাহেবের শালা, ডিআইজির ভাইরা, ওসি সাহেবের একান্ত আস্থাভাজন, এভাবে তার পথ চলা শুরু ২০৯ সাল থেকে শতাধিক মামলার আসামি, বর্তমানে ছেলে প্রতারণা করতে গিয়ে, অভয়নগর ডিবির হাতে গ্রেপ্তার হলেও চক্রের প্রধান সৈয়দ ইসরাফিল হোসেন রাজু সর্বসময় থাকেন গ্রেপ্তারের বাইরে, প্রশাসন ম্যানেজ করে, কিছুদিন আগে স্ত্রীসহ গ্রেপ্তার করা হয়েছিল, বিভিন্ন সময় ক্লিন হার্ট অপারেশন চালালেও গ্রেপ্তার হননি তিনি, একাধিক বিবাহ করে, তাদের দিয়ে ছেলেকে দিয়ে, প্রতারণাকারী ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন, সাথে বাইরে থেকে চোর এনে গ্রামে একাধিক চুরি সংঘটিত করিয়েছেন, গাজি নাজমুলের ভ্যান, সুজন কাজির ভ্যান, বাঁধনের গরু, গিট্টুর ভ্যান, সহ সৈয়াদ ফয়সাল ইসলাম অন্তরের মোটরসাইকেল চুরি করে, গত তিন দিন আগে সুজন কাজীর ভ্যান সহ হুরাইয়া নামের দুই চোরকে মনিরামপুর কালিগঞ্জ থেকে এনে, গ্রামে চুরি করাতে গিয়ে ধরা খায় ভ্যান সহ হুরাইয়া, তার স্বীকারোক্তিমতে বেরিয়ে আসে ভয়ংকর তথ্য সব, মূল গডফাদার পালিয়ে যান, সৈয়াদ ইসরাফিল হোসেন রাজু, ছোটবেলা থেকেই তিনি চুরি করে বেড়াতেন, একাধিকবার গ্রামের লোকজন, চুরি অপরাধে জেল হাজতে দিয়েছেন, দীর্ঘদিন জেল খেটে বাহিরে এসে, শুরু করেন তার মোবাইল ব্যাংকিং সহ, মাদক পাচার, মোবাইল ব্যাংকিং এর প্রতারণা, ঘটক সেজে সকল তথ্য নেওয়ার পর শুরু করে তার প্রতারণা কারবারি, প্রতারণা করে টাকা আনতে গিয়ে, বিভিন্ন বিকাশের দোকানদারদের জেলও খাটিয়েছেন, কিন্তু প্রশাসনকে ম্যানেজ করে সে থাকেন ধরাছোঁয়ার বাইরে, প্রতারণা করে, গড়ে তুলেছিলেন, ঢাকার বুকে একটি গার্মেন্টস, নোয়াপাড়া বসুন্দিয়া, গড়েছিলেন বিলাসবহুল বাড়ি, কিনেছিল একাধিক ট্রাক ,ও প্রাইভেট কার, সাপোর্টে রাখতেন কিছু স্বৈরাচারী নেতা, যাদের সংসার চলতেন প্রতারকের টাকায়, এ যেন এক ভয়ংক সিনেমায় কাহিনী, এবং এই সমাজের কিছু দুষ্কৃতকারী লোক তাকে সাপোর্ট দিয়ে রাখেন, পক্ষে থাকেন বড় বড় অপরাধ করলেও বাদী পক্ষকে মামলা করতে দেয়া হতো না, বরং বলা হত, ও পাহাড়, ওর সাথে লেগো না , সত্যের সন্ধানে ভয়ঙ্কর সব তথ্য বেরিয়ে আসছে, প্রতারক চক্রের প্রধান, চোর সিন্ডিকেটের প্রধান, সৈয়দ ইসরাফিল হোসেন রাজু, শত শত, ফেক আইডি ব্যবহার করেন, গ্রামে একাধিক লোককে হয়রানি করেছেন, এবং অসহায়দের, অপরাধ রাজত্বে জড়ানোর চেষ্টা করেছেন, তারই ছেলে কিশোর গ্যাং প্রধান সৈয়দ ইয়াসিন আরাফাত, বর্তমানে জেলে, অভয়নগর প্রতারণা করে, ৫০ হাজার টাকা হাতিয়ে আনার দায়ে অভয়নগর ডিবি গ্রেফতার করেন, বারবার আইনের জাল থেকে বেরিয়ে যাওয়া, অপরাধীকে আইনের আওতায় না আনতে পারলে, হাজার হাজার ফ্যামিলি কে সর্বসন্ত করবে এই প্রতারক চক্রের প্রধান সৈয়দ ইসরাফিল হোসেন রাজুকে, স্বৈরাচার বিদায় হলেও, প্রতারক স্বৈরাচার এখনও বিদায় হয় নাই, প্রশাসনের নীরবতাকে গ্রামবাসী ভালো চোখে দেখছে না, সুষ্ঠু তদন্ত করে, প্রতারক চক্রের প্রধান কে, আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করতে না পারলে,গ্রামবাসী ক্ষিপ্ত হয়ে উঠতে পারে যে কোন সময়, সত্যের সন্ধানে চোখ রাখুন দ্বিতীয় পাটে,