1. news@www.dainikamaderdesherkhobor.online : দৈনিক আমাদের দেশের খবর : দৈনিক আমাদের দেশের খবর
  2. info@www.dainikamaderdesherkhobor.online : দৈনিক আমাদের দেশের খবর :
বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫, ০৬:০৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
লামায় বেসরকারি ক্লিনিক ও ফার্মেসিতে অভিযান, অর্থদন্ড আলীকদম সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ নিহত ১,আহত ১ খুলনা ফুলতলা বণিক কল্যান সোসাইটি এি বার্ষিক নির্বাচন ফলাফল ২০২৫ খুলনায় চাঁদাবাজির অভিযোগে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক দুই নেতা আটক, কানাডার প্রধানমন্ত্রীর নিকট স্বারক লিপি প্রদান করেছে আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন সংগঠন। সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার, যুবদল নেতার উপর হামলায় বটিয়াঘাটা উপজেলা যুবদলের বিবৃতি, খুলনা ফুলতলা উপজেলায়,বাংলাদেশ প্রেস ক্লাব,ও জাতীয় মানবাধিকার সাংবাদিকদের পূজা মন্ডপ পরিদর্শন, সময় বড় নিষ্ঠুর ক্ষমতা কখনোই চিরস্থায়িত্ব নয়। খুলনা ফুলতলা সাদিকুল হত্যা মামলার ১২ আসামি কারাগারে,

খুলনা ফুলতলাতে ভয়ংকর রুপি প্রতারক সিন্ডিকেটের প্রধানের সন্ধানে,

  • প্রকাশিত: রবিবার, ৩ আগস্ট, ২০২৫
  • ১১২ বার পড়া হয়েছে

খুলনা ফুলতলাতে ভয়ংকর রুপি প্রতারক সিন্ডিকেটের প্রধানের সন্ধানে,

নিউজ, দৈনিক আমাদের দেশের খবর প্রতিদিন।
নিজস্ব প্রতিবেদক

খুলনা ফুলতলা পায়গ্রাম কসবায় ভয়ংকর রুপি প্রতারকের গডফাদারের সন্ধান,

পর্ব ৪/ অনুসন্ধানের চললাম। বিভিন্ন ধরনের গণমাধ্যমের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তদন্তের অনুসন্ধানের নিউজ করলেও কোন প্রকারে পুলিশ কর্মকর্তারা এখন ও কোনো এই প্রতারণাকে কিছু করতে পারেন নাই তবে বিভিন্ন ধরনের গণমাধ্যমের সাংবাদিক টিমের অনুসন্ধানের তদন্তে চলমান।

খুলনা ফুলতলার পায়গ্রাম কসবায় সাইবার ক্রাইম প্রতারক, চক্রের প্রধান সৈয়দ ইসরাফিল হোসেন রাজু এবং ছেলে, পিতা সৈয়দ আমজাদ হোসেন , প্রধানের ছেলে কিশোর গ্যাং প্রধান সৈয়দ ইয়াসিন আরাফাত গ্রামের চুরি সহ অভয়নগর ডিবির হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে,৫০ হাজার টাকা মোবাইলে প্রতারণার মাধ্যমে আনার পর, আবারো যখন ২৫ হাজার আনতে গিয়েছিল, তখন ডিবির জালে ধরা পড়েছে, এই প্রতারক চক্র, দীর্ঘদিন যাবত, চুরি সংগঠিত করে আসছিল, নারী পাচার সহ, মাদক পাচার, জাল টাকার কারবার, বিভিন্ন সময় বিভিন্ন রূপ ধারণ করে থাকেন, কখনো ঘটক সাজেন, আবার কখনো, মধ্যরাতে জিনের বাদশা, শতাধিক মামলার আসামি, ধর্ষণ সহ মোবাইল ব্যাংকিং এর প্রতারণা মামলা, সাইবার ক্রাইম প্রতারক, মেহেরপুর সহ বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা চলমান, শত শত ফেক আইডি খুলে প্রতারণার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা প্রতারণা করেছেন , ১৩ বছর বয়স থেকে গ্রামে প্রতিদিনই করতেন চুরি, কখনো সাইকেল কখনো ছাগল কখনো গরু, আবার কখনো রান্নাঘরের হাড়ি পাতিল, গ্রামের লোকে, একত্রিত হয়ে, বারবার থানায় দেওয়ার পর পেয়ে যেতেন ছাড়া, তারপরও জুতার মালা গলায় দিয়ে, গ্রামে ঘুরিয়েছেন কয়েকবার, সর্বশেষে সৈয়দ আলিমের কাছ থেকে ব্যবসার কথা বলে ‌ বড় অংকের একটি অর্থ হাতিয়ে নিয়ে পালিয়ে যান গ্রাম থেকে, তারই মাঝে চুরি দায়ে দেশের বিভিন্ন থানায় জেল কেটেছেন, এবং জেলে থেকে প্রতারক চক্রের প্রধান, গড়ে তোলেন, অপরাধের সাম্রাজ্য, ৫ বছর পর বাবা মারা যাবার পর, আবারো গ্রামে প্রবেশ করেন, গ্রামের লোকে তাকে আর কিছু বলে না, কিন্তু বাড়িতে বসেই মোবাইল প্রতারণা ব্যাংকিং সহ নারী পাচার, মাদক পাচার, এবং চোর সিন্ডিকেটের প্রধান সৈয়দ ইসরাফিল হোসেন রাজু, তার ব্যবসা চালিয়ে যেতে থাকেন, এবং বিভিন্ন থানায় চোর ধরা পড়ার পর, তাদের স্বীকারোক্তিতে, কখনো ডিবি, কখনো পুলিশ, তার বাড়িতে, অভিযান পরিচালনা করে, বাড়ির চারপাশে সিসি ক্যামেরা নিয়ন্ত্রণে নেন, এবং গোপন পথ আবিষ্কার করেন, বড় বড় অপারেশন চালালেও পালিয়ে যেতে সক্ষম হতেন, এবং স্বৈরাচারী সরকারের কিছু নেতাকে বড় অংকের অর্থ দিয়ে সব সময় চলতেন ভাইজান সেজে, প্রতারণা জমজমাট ব্যবসা চালিয়ে আসছিলেন, থানা সুপারিস করে দেওয়ার মতো কিছু দুষ্কৃতকারী লোক সে ম্যানেজ করে রাখতেন , এবং গ্রামের লোক তার বিরুদ্ধে কথা বলতে গেলে তাকে বিভিন্নভাবে হয়রানি, বা উল্টো থাকে ফাঁসিয়ে দেওয়া হতো, গ্রামের ভিতর একাধিক লোককে সে হয়রানি বা আইনের ঝামেলায় ফেলেছে, কোন মিডিয়া বা সাংবাদিক তার বিরুদ্ধে কথা বলতে গেলেই তাকে হতে হয়েছে হয়রানির শিকার, গ্রামের কিছু অসহায় ছেলেকে তার অপরাধের সাথে নেওয়ার চেষ্টা করে, যখন তারা বুঝতে পেরে সরে যেতে চায়, তখন তাদের মামলায় ফাঁসিয়ে দেওয়া হয়, যদি কোন মামলায় সে সাক্ষী থাকে তাকে আনা হয় এক নাম্বারে আসামিতে অবৈধ টাকার বিনিময়ে, গডফাদার থাকেন সর্বসময় ধরা ছোঁয়ার বাইরে আর নিরিহ ছেলেটি হন এক নাম্বার আসামি কাটতে হয়েছে জেল, টাকা প্রতারণা করে আনার পর উত্তোলন করার পরে, নিরীহ বিকাশের দোকানদারকে যেতে হয়েছে জেলে, প্রতারক রয়েছে ধরাছোঁয়ার বাইরে, তার অবৈধ টাকার পিছে সততা অসহায় হয়ে পড়েছে বা রয়েছে, কিছু দুষ্কৃতকারী লোভী লোক তাকে সাপোর্ট করে এখনো প্রতারণা করার সুযোগ করে দিচ্ছেন, এদেরকেও চিহ্নিত করে জনসম্মুখে আনতে পারলে হাজার হাজার ফ্যামিলি বেঁচে যাবে, এই ভয়ংকর প্রতারক একাধিক বিবাহ করে, তাদেরকে দিয়ে, তার অপরাধ সাম্রাজ্য, চালিয়ে যাচ্ছেন, এবং বিভিন্ন সময়, বিভিন্ন রূপ ধরেন, বিভিন্ন জায়গায় বিবাহ করে, তাদের ওখানে পালিয়ে থাকেন, কখনো মনিরামপুর কেশবপুর আবার কখনো মেহেরপুর, আবার ডুমুরিয়াতে, এই প্রতারক চক্রের সন্ধানে নিউজ করতে গেলে, স্থানীয় সাংবাদিকদের পড়তে হয়েছে হুমকির মুখে, এবং তার নামে ফেক আইডি খুলে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন বলে ও একাধিক অভিযোগ রয়েছে, এমনকি প্রকাশ্যে শীতের ঘাট নামক স্থানে জনসম্মুখে বলেছেন মিডিয়া সাংবাদিক তার কিছুই করতে পারবে না, আমি হলাম পাহাড়, ঢিল মারলে নিজের গায়ে লাগবে, কোন একজন প্রশ্ন করে বলেছেন, তুমিতো খুব ভালো লোক তাই না, তোমাকে কেন রোজ রোজ পুলিশে খোঁজে এতে গ্রামের মান সম্মান বাড়ছে না কমছে, তখন প্রতারক চক্রের প্রধান উচ্চ স্বরে বলতে থাকে আমার নামে একশটা মামলা থাকুক সেটা আমি বুঝব, মেহেরপুর থেকে চোর এনে গ্রামে নাজমুল গাজী, ও সুজন কাজির, ভ্যান চুরি করে পালাবার সময় শেষ সীমানা জনতা হাতে ধরা খায় হুরাইরা নামক চোর, তার স্বীকারোক্তিতে, বেরিয়ে আসে চক্রের প্রধানের নাম ভাটপাড়াতে জনসম্মুখে মিডিয়ার সামনে প্রশাসনের লোকের সামনে জবানবন্দি দেন, তারপরও কিছু অসাধু লোক তার পক্ষ নিয়েছে, যেখানে প্রশাসনের সামনে মিডিয়ার সামনে জনতার সামনে, স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দেন, গডফাদার এক সপ্তাহ পালিয়ে থেকে আবারো গ্রামে এসেছে, এবং সাংবাদিক সহ, যাদের ভ্যান চুরি করেছিল তাদের বিভিন্নভাবে হয়রানি বা হুমকি দিতে প্রকাশ্য দেখা যাচ্ছে, এমনকি সাংবাদিকের নামে ফেক আইডি খুলে তার ছবি ব্যবহার করেছেন আবার সত্যর সন্ধানে, শামসুল ডক্টর নামে ফেক আইডি খুলে বিভিন্নভাবে বিভিন্ন পোস্ট করছেন, তাই ফুলতলা প্রশাসনসহ সচেতন মহলের নিকট শত শত অসহায় ফ্যামিলিকে সর্বস্বান্ত করা ভয়ংকর রুপি প্রতারককে অতি দ্রুত আইনের আওতায় আনা হয় আইনের স্থায়ী ব্যবস্থা প্রয়োজন আইনের জাল থেকে আর বেরোতে না পারে, এই ভয়ংকর রুপি প্রতারক সৈয়দ ইসরাফিল হোসেন রাজু পিতা সৈয়দ আমজাদ হোসেন পায়গ্রাম কসবা, সৈয়দ ইয়াসিন আরাফাত কিশোর গ্যাং প্রধান এবং মোবাইল ব্যাংকিং প্রতারক সহ সকল সদস্যকে

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট