প্রতারক, জাতীয় মানবাধিকার প্রতিদিন, সাংবাদিককে হত্যার হুমকি,
নিউজ দৈনিক আমাদের দেশের খবর প্রতিদিন।
নিজস্ব প্রতিবেদক,
সাইবার ইন্টারন্যাশনাল প্রতারক, সৈয়দ ইসরাফিল হোসেন রাজু, পিতা সৈয়দ আমজাদ হোসেন, পায়গ্রাম কসবা ফুলতলা খুলনা, সারা বাংলাদেশে একাধিক মামলার আসামি, ব্ল্যাকমেইলার, ডিজিটাল প্রতারক, চক্রের প্রধান স্বৈরাচার সরকারের অধীনে একাধিক নেতার ছবি দিয়ে প্যানা তৈরি করে,২০৯, সাল থেকে শুরু করে প্রতারণা শুরু হাজার হাজার ফ্যামিলিকে সর্বস্বান্ত করেছেন, গড়ে তোলেন চোর সিন্ডিকেট, কালিগঞ্জ মেহেরপুর থেকে কন্টাকে চোর এনে গ্রামে শতাধিক চুরি করিয়েছেন,গরু,ছাগল ভ্যান, মটরসাইকেল ,ও ইজিবাইক, ভ্যান চুরি করার সময় হুরাইয়া নামের একজন চোর কালিগঞ্জ বাড়ি, ধরা খায় জনতার হাতে, তখন বেরিয়ে আসতে শুরু করে গডফাদারের নাম, সৈয়দ ইসরাফিল হোসেন রাজু, তারই ছেলে, সৈয়দ ইয়াসিন আরাফাত, তাহার বাবার মত, গ্রামে শুরু করে একাধিক মানুষের, রাতের আঁধারে, মোটরসাইকেলে করে, বস্তা ভরে, কলা সহ বিভিন্ন বরজের পান চুরি, সকাল হলে মানুষের হাহাকার বেড়ে যায়, প্রতিনিয়ত চুরি হতে থাকে, শেখ লিপনের, তরফদার রাজার, সৈয়দ আলিমের, মাহবুব ইসলামের, শতাধিক লোকের থেকে চুরি করা হয় কলা, এবং রাতের আঁধারে মোটরসাইকেলে করে বস্তায় ভরে বিক্রয়ের জন্য নেওয়ার পথে, ধরা পড়েন সমাজের কিছু বিশিষ্ট লোকের হাতে, তাদের কাছে অপরাধ স্বীকার করে , পিতা-মাতারা ছাড়িয়ে নেন, গড়ে তোলেন কিশোর গ্যাং ,শেখ ফয়সাল ইসলামকে হত্যার উদ্দেশ্যে ব্লেট দিয়ে আক্রমণ করেন, আহত অবস্থায় হাসপাতালে নিলে তার শরীরে সাতটি সেলাইয়ের প্রয়োজন হয়, এবং হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ পুলিশ কেস ফাইল করতে বলেন, কিছু লোকের মাধ্যমে থানা পর্যন্ত যেতে দেওয়া হয়নি, এভাবেই তার অপরাধের মাত্রা বাড়তে থাকে, শুরু করেন বাপের মত প্রতারণা, অভয়নগর থেকে প্রতারণা করে, ৫০ হাজার টাকা হাতিয়ে আনেন, সৈয়দ ইয়াসিন আরাফাত এবং অভয়নগর, ডিবির হাতে গ্রেফতার হয়, সৈয়দ ইসরাফিল হোসেন রাজু স্বৈরাচারের পালিত প্রতারক, কোনোভাবে প্রশাসন তাকে, আটকায় রাখতে পারেননি, দেশের বিভিন্ন থানায়, নামে বেনামে একাধিক মামলা চলমান, পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, মেহেরপুর, যশোর রুপদিয়া, খুলনা হরিণ টানা, এবং ফুলতলা, এবং প্রকাশ্যে হুংকার দিয়ে বলতে থাকে, থানায় মাসোয়ারা দিয়ে ব্যবসা করি, থানা পুলিশ আমার কিছুই ছিঁড়তে পারবে না, এই প্রতারক সর্বসময় কিছু দালাল অর্থলোভী লোক টাকার বিনিময়ে পুষে রাখেন, এবং অবৈধ কাজ করতে যেন কোন বাধা না আসে টাকার বিনিময় সাপোর্ট দেওয়ার জন্য সর্বসময় কিছু দালাল তার পক্ষে থাকে, এবং অপরাধ করতে সহায়তা করে, একটি আদর্শ গ্রামে, প্রতিদিনই পুলিশ ,ডিবি সিআইডি, যৌথ বাহিনী, অভিযান চালালেও, কেও কিছু বলেন না, কোন সাংবাদিক তার বিরুদ্ধে লেখতে গেলে, দালাল চক্র তাকে হুমকি ভয়-ভীতি এবং বিভিন্ন মামলায় ফাঁসানোর চেষ্টা করে, জাতীয় মানবাধিকার প্রতিদিনের সাংবাদিক তার ছেলের প্রতারণা নিউজকে শেয়ার দেওয়ায়, তারি সাংবাদিকের কার্ড তারই নাম ব্যবহার করে দুইটি ফেক আইডি খোলেন, এবং আরো বেনামি তিনটি আইডি খোলেন, এবং শুরু করেন তার সঙ্গে ব্ল্যাকমেইলের কার্যক্রম, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি, ও মুজিবের ছবি, ও অর্ধনগ্ন ছবি দিয়ে ব্ল্যাকমেইল শুরু করেন, এবং প্রথমে হাতিয়ে নেয় ২৫-০০০/১৬ /৬/২৫,তাং,টাকা, তার পর আবার যাওয়া হয় এক লক্ষ টাকা, বলা হয়, মার্ডার কেস দেওয়া হবে দুই পাঁচটা, আর ছবি যাবে মিনিটে মিনিটে, জাতীয় মানবাধিকার সাংবাদিক তখন আইনের শরণাপন্ন হন, এবং আইডির উপর জিডি নং ৪৭৪,তাং,১০/৫/২৫,দাখিল করেন, কোন এক রহস্যের কারণে জিডিটি চার মাস তদন্ত ছাড়াই থানাতে পড়ে থাকে, এরই মধ্য আবারও টাকা চাওয়া হয়, হোয়াটসঅ্যাপে ফোন দিয়ে, এবং বলা হয়, ফুলতলাতে দেখছো তো কিভাবে “মব”করা হচ্ছে, সেভাবে হবে না টাকা দিবে, সাংবাদিক তখন থানার নিষ্ক্রিয়তা উপলব্ধি করতে পারেন, এবং নিজের চেষ্টায়, ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে মাঠে নামেন, এবং তদন্ত শুরু করেন, তারই মাঝে আবারও ৩০-০০০ হাজার টাকা দেয়,২২/০৬/২০২৫, প্রতারককে, নাম্বার গোলো দেওয়া হলো না তদন্তের সাথে এবং সকল ডকুমেন্টস জোগাড় করেন সাংবাদিক নিজে, এবং প্রতারক সনাক্ত করার পর ফুলতলা থানায় মামলা দায়ের করতে যান, এবং ম্যাজিকের মত, প্রতারকের কাছে খবর চলে আসে মামলা দায়ের প্রস্তুতি চলছে, এবং তাতে যাদের সাক্ষী দেওয়া হয়েছিল, প্রতারক তাদেরকে মোবাইলে হুমকি প্রদান করেন, এবং মামলাটি এন্টি না হয়ে পাঁচ দিন পড়ে থাকার পর, যখন জানতে চাওয়া হয়, মামলাটি এন্টি হয় নাই কেন, তখন উত্তর দেওয়া হয়, সাইবার ক্রাইমের মামলা, থানাতে নিতে গেলে একটু ঝামেলা হয়, তখন বলা হয়, সকল ডকুমেন্টস থাকার সত্বেও, মোবাইলে চার্জ দিয়ে পেয়েছেন, প্রতারকের সঙ্গে কথা বলেছেন, কোন নাম্বারে আইডি খোলা, সমস্ত ডকুমেন্ট পর্যাপ্ত পরিমাণ থাকার পর মামলা নিতে বাধা কোথায়, নাকি রহস্য তারপর কোর্টের শরণাপন্ন হন সাংবাদিক, তখন কোট আরজি সোনার পর, ডকুমেন্টস গুলো দেখার পর কোড থেকে কিভাবে মামলা করতে হবে থানায়, এবং ফুলতলা থানার দায়ের করা মামলার নথি দেওয়া হয় সাংবাদিককে, এভাবেই মামলা করেন বলা হয়, থানায় নথি নিয়ে হাজির হলে, কখনো পুলিশ সার্কেলের কাছে শোনা হয়, আবার কখনো ডিআইজির কাছে শোনা হয়, এইভাবে কেটে যায়, আরো ১৫ দিন, তারই মাঝে প্রতারক বিভিন্নভাবে সাংবাদিক কে হত্যার হুমকি সহ, সত্যর সন্ধানে, শামসুল ডক্টর, শেখ শহিদুল ইসলাম মিঠু ,জনতার বাণী, নামে একাধিক আইডি থেকে অপপ্রচার ও নোংরা ছবি পোস্ট করতে থাকেন, এই প্রতারক চক্রের প্রধান, চোর সিন্ডিকেটের প্রধান, নারী পাচারকারী, চক্রের প্রধান, মোবাইল ব্যাংকিং প্রতারক এবং প্রতারক ঘটক, কবিরাজ, রাতে ১২/পর জিনের বাদশা, স্ত্রী সহ একাধিকবার জেলে গেলেও, অবৈধ কালো টাকার জোরে সর্বসময় থাকেন সর্ব মামলার জামিনে, এলাকার একাধিক অসহায় ছেলেকে, বিভিন্ন সময়, বিভিন্ন ভাবে হয়রানি করেছেন, বিভিন্ন কৌশলে মিথ্যা অভিযোগে হয়রানি করেন, এইজন্যই গ্রামের লোকেরা তার বিরুদ্ধে মুখ খুলতে ভয় পান, প্রশাসনের নীরবতা, বারবার আইনের বেড়াজাল থেকে বেরিয়ে আসা, ভালো চোখে দেখছেন না গ্রামের লোকজন, একাধিক অভিযোগ, এবং একাধিক জিডি, থাকার পরও, প্রশাসন নিরব ভূমিকায় স্বৈরাচারী সরকারের কিং গডফাদার এর নির্দেশে, নাকি অন্য কোন ভূমিকায়, নিরব, সাংবাদিক মহল জানতে চায়,