খুলনা রুপসা সেতুর নিজ থেকে সাংবাদিকের মরদেহ উদ্ধার, ফুলতলা সাংবাদিকে হত্যা হুমকি,তিন মাস ধরে হুমকি মুখে। আছেন বলে জানান,
নিউজ : দৈনিক আমাদের দেশের খবর প্রতিদিন।
নিউজ-খুলনা থেকে বিশেষ প্রতিনিধি:মোঃ রফিকুল ইসলাম।
খুলনার পীর খান জাহান আলী (র) সেতুর নং পিলারের বেসমেন্ট থেকে সাংবাদিক ওয়াহেদ উজ জামান বুলুর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ, রোববার (৩১) আগস্ট সন্ধ্যা ৭,টার দিকে তার লাশ উদ্ধার করা হয় প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, তিনি স্বেচ্ছায় সেতুর উপর থেকে ঝাঁপ দিয়েছেন,
র্যাব,–৬,এর উপ অধিনায়ক মেজর মারুফ লাশের পরিচয় নিশ্চিত করেন,
লবণচরা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই রহিম জানান, স্থানীয়দের খবর পেয়ে তিনি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন, এবং নদীর ভেতরে হওয়ায় বিষয়টি নৌ পুলিশকে জানান, লাশ উদ্ধারের সময় বুলুর পড়নে ছিল নীল গ্যাবার্ডিন প্যান্ট ও আকাশে রঙের টি শার্ট তার ডান হাত ও মুখমণ্ডল ক্ষতিগ্রস্ত ছিল,
পিবিআই ও সিআইডি টিম মৃত্যুর সঠিক কারণ নির্ণয়ের চেষ্টা করছে, এ সময় পুলিশের উদ্বোধন কর্মকর্তারাও ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন,
এদিকে ফুলতলা জাতীয় মানবাধিকার প্রতিদিন পত্রিকার সাংবাদিকে প্রকাশ্যে দিবালোকে, শিতের ঘাটের উপর প্রতারক চক্রের প্রধান সৈয়দ ইসরাফিল হোসেন রাজু, পিতা সৈয়াদ আমজাদ হোসেন পায়গ্রাম কসবা ফুলতলা দীর্ঘ দিন যাবত, জাতীয় মানবাধিকার প্রতিদিন প্রতিকার, শেখ শহিদুল ইসলাম মিঠু ব্যুরো প্রধান খুলনা, তার আইডি ও,ছবি তার নাম ব্যবহার করে প্রতারণা করে যাচ্ছেন, প্রতারক চক্র, ফুলতলা থানায় একাধিক অভিযোগ ও জিডি করলে ও তিন মাস যাবত প্রশাসন নিরব ভূমিকায়, স্বৈরাচারী সরকারের পালিত ডিজিটাল প্রতারক একাধিক মামলার আসামি ব্ল্যাকমেইলার যথাযথ,প্রামান দিলে ও তাকে, বিভিন্ন ভাবে কালক্ষেপন করানো হয়,পিবিআই তদন্ত করতে গেলে, স্থানীয় লোকজন প্রতারণাকারী বিরুদ্ধে সাক্ষী দেয়, সাক্ষি দেওয়ার কারণে ,বিটু কাজীকে প্রকাশ্যে শীতের ঘাট এলাকায় দোকানে তাকে সহ সাংবাদিককে, মব ভায়োলেন্স করে মেরে দিবে এবং টাকা করছ করবো প্রজনে, দুই চার লাখ, এই বলে হুংকার দিয়ে প্রকাশ্যে হুমকি প্রদান করেন, এবং অশ্লীল ভাষা ব্যবহার করে ,সত্যর সন্ধানে, শামসুল ডক্টর, জনতার বানি, নামে ফেক আইডি খুলে ব্ল্যাকমেইল করে অশ্লীল ছবি ব্যবহার করে বিভিন্ন কায়দায় একাধিকবার টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন, স্বৈরাচারী সরকারের বিভিন্ন নেতাদের পাশে ছবি ব্যবহার করে, শুভেচ্ছা বাণী, দিয়ে মাদক পাচার সহ ইন্টারন্যাশনাল, চোর সিন্ডিকেট গড়েছিলেন, এবং হুংকার দিয়ে প্রকাশ্যে বলে, প্রশাসন আমাকে কিছু করতে পেরেছে, তোরা ভালো করে জানিস, সকল প্রমান থাকার পরও প্রশাসনের নীরবতাকে, গ্রামবাসী ভালো চোখে দেখছেন না আওয়ামী লীগের দোসরকে, সকল সুবিধা দিতে, কিছু দালাল মরিয়া, হয়ে উঠেছে এবং তার অপরাধের সাম্রাজ্য চালিয়ে যেতে সহযোগিতা করছেন,