এসআই জলিলের বিরুদ্ধে গণমাধ্যম কর্মীকে হয়রানি ও মানহানির অভিযোগ উঠেছে।
বিশেষ প্রতিনিধিঃ এক তদন্তের তথ্যের টিমের অনুসন্ধানের নিউজ,
নারায়ণগঞ্জ বন্দর থানার এসআই জলিল গত ০১/০৩/২০২৫ইং রোজ শনিবার সকাল আনুমানিক ১১ টার দিকে ক্ষিলখেত থানাধীন মস্তল এলাকায় সাংবাদিক মাহাবুব হাসান স্বাধীন কে ডেকে নিয়ে যান এসআই জলিল। একই সময় সহযোগী হিসেবে ছিলেন খিলক্ষেত থানার এসআই জিবন ও রেজাউল রায়হান। রাত আনুমানিক ১২ টা পর্যন্ত আটকে রাখে। এবং ভিবিন্ন ধড়নের গালিগালাজ ও ভয়ভীতি দেখায় যে এই বিষয় কাউকে বললে আমার এবং আমার পরিবারের বড় ধড়নের ক্ষতি করবে। যে কোন গোপন তথ্যের মাধ্যমে আমার পএিকার চেয়ারম্যান ও মানবাধিকার প্রেসক্লাবের সভাপতি নাছির উদ্দীন গাজী কে জানালে সাথে সাথে খিলক্ষেত থানার ওসি কে ফোন করে বিষয় গুলো তাকে অবগত করে এবং তাৎক্ষণিক পুলিশ পাঠানোর জন্য বলে এবং তাকে উদ্ধার করতে বলে – খিলক্ষেত থানার ওসি তাকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসেন আনুমানিক রাত ১২ টার সময়। তাকে লকাপে না রেখে ডিউটি অফিসার এর রুমে ০২/০৩/২০২৫ইং আনুমানিক সন্ধার ৬ পর্যন্ত বসিয়ে রাখে। তারপর তাকে ওসির রুমে নিয়ে যায় সাংবাদিক মাহাবুব হাসান স্বাধীন কে। জোরপূর্বক ভাবে তার সাক্ষর রাখে সাদা কাগজে। সন্ধা সারে ৬ টার দিকে ছেড়ে দেয়। – সাংবাদিক মাহাবুব হাসান স্বাধীন বলেন – এসআই জলিল এর কাছ থেকে একটি এক্স নোহা গাড়ি বিশ লক্ষ টাকা দাম নিধারিত করে আমি ক্রয় করার প্রস্তাব করি এবং তাকে দশলক্ষ টাকা বায়না করি। এসআই জলিল কোন প্রকার চুক্তিপএ এবং ডকুমেন্টস ছাড়াই আমাকে গাড়ি হস্তান্তর করে। ডকুমেন্টস ছাড়া গাড়ি নিতে আমি অস্বীকার করলে সে আমাকে আশ্বাস দেয় যে আপনে গাড়ি নিয়ে যান ১ সপ্তাহের মধ্যে ডকুমেন্টস দিয়ে দিবো। এর ভিতরে কোন সমস্যা হলে আমি এসআই জলিল আমাকে ফোন করিবেন। সরল বিশ্বাসে গাড়ি নিয়েছেন সাংবাদিক মাহাবুব হাসান স্বাধীন। গত- ৩০ শে নভেম্বর ২০২৪ ইং রোজ শুক্রবার গাড়ির ডকুমেন্টস চান সাংবাদিক মাহাবুব হাসান। গাড়ির ডকুমেন্টস চাইলে আজকাল পরশু ভিবিন্ন তাল-বাহানা করে ঘুড়াচ্ছে। এভাবে মাস খানিক ঘুড়ানোর পড়ে গাড়ির সকল ডকুমেন্টস কাগজপএ হাড়িয়ে গিয়েছে বলে এসআই জলিল ও তার সহধর্মিণী সবিতা রানীর নাম উল্লেখ করে মিরপুর থানায় একটি মিথ্যা জিডি দায়ের করে। তার ফটোকপি মাহাবুব হাসান স্বাধীন কে দেয়। তখন মাহাবুব হাসান স্বাধীন গাড়ি নিতে অস্বীকার করে। এবং টাকা ব্যাক দেবার কথা বলে এসআই জলিল কে। উল্লেখিত কারনে আমি মাহাবুব হাসান স্বাধীন – দৈনিক আমাদের দেশের খবর, জিএন বাংলা টেলিভিশন এর ভাইস- চেয়ারম্যান।দৈনিক অগ্নিশিখা পএিকা ও অগ্নিশিখা টেলিভিশন এর সহযোগী সম্পাদক, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার প্রেসক্লাবের উপদেষ্টা। কোন মামলা অভিযোগ ছাড়া এই রকম অন্যায় এবং হয়রানি করেন। থানা থেকে আসার পর মানবাধিকার প্রেসক্লাবের সভাপতি ও বাংলাদেশ সাংবাদিক লেখক ঐক্য ফোরাম এর সভাপতি কে পুরাপুরি বিষয় গুলো অবগত করলে এসআই জলিল এর সাথে কথা বলেন এসআই জলিল নিজের গাড়ি অস্বীকার করে তিনি বলেন এই গাড়ি এক গরিব অসহায় ব্যাক্তির তখন বাংলাদেশ সাংবাদিক লেখক ঐক্য ফোরাম এর সভাপতি তার নাম, ঠিকানা, ফোন নাম্বার চাইলে তাকে বলেন পাঁচ মিনিট পড়ে নাম্বার দিচ্ছি। তারপরে নাম্বার দেয়নি। তথ্য জানার জন্য খিলক্ষেত থানার ওসিকে ফোন দেন বাংলাদেশ সাংবাদিক লেখক ঐক্য ফোরাম এর সভাপতি তিনি বলেন আমি এ থানায় নতুন এসেছি গাড়ির বিষয় জামেলা এটা সে অবগত এটা মিউচুয়াল হয়েছে বলে সভাপতি কে জানায়। তারপর নারায়ণগঞ্জ বন্দর থানার ওসিকে ফোন করলে সে বলে এসআই জলিল ছুটিতে ছিল। ছুটিতে গিয়ে কিছু করলে এটার দায়ভার তাদের না এটা তার ব্যাক্তিগত তার পারিবারিক ব্যাপার। গাড়িটার কথা জানতে চাইলে বলে তার জানামতে গাড়িটা এসআই জলিল এর স্ত্রী এর গাড়ি। কিন্তু এসআই জলিল বলেছিল গাড়ি গরিব অসহায় ব্যাক্তির। সাংবাদিক নির্যাতন হয়রানি করবে প্রশাশন এটা মেনে নেয়া যাবেনা। এটা সুস্থ বিচার চায় সাংবাদিক মাহাবুব হাসান স্বাধীন। নতুবা জাতীয় মানবাধিকার প্রেসক্লাব ও সাংবাদিক লেখক ঐক্য ফোরাম এর সকল সদস্যরা মানববন্ধন ডাকবে বলে আশ্বস্ত করেছেন সাংবাদিক মাহাবুব হাসান স্বাধীন কে।পর্ব নং ১/